জালিয়ার হাওর:
জালিয়ার হাওর একসময় জলমহালের আওতায় ছিল। প্রকৃতিক কারনে হাওর এলাকাটি ভরাট হয়েগেছে। বর্তমানে ২টি মাত্র ২০ একরের উর্ধে জলমহাল রয়েছে।
নদী:
কেন্দুয়া উল্লেখযোগ্য মাত্র তিনটি নদী রয়েছে। সাইডুলী, পাটকুড়া ও রাজরাজেশ্বরী। রাজরাজেশ্বরী প্রাচীন নদী। এ নদীটি ছিল বিশাল ও খরস্রোতা কালে নদীটি ভরাট হয়ে মরাগাঙ্গে পরিনত হয়েগেছে। বর্তমানে এর বুকে শুষ্ক মৌসুমে ফসল উৎপাদন হয়।
বিল:
কেন্দুয়ার উল্লেখযোগ্য বিলগুলো: কালিয়ান, কানিকাপুর, অমাবশ্যা, বুগিয়া মুড়াই, দেউড়ী, দগরীয়া, চারিয়া, বড়বেসা, হুচিয়া, মাছুয়াল, বুড়াদিঘা।
ভুমি:
কেন্দুয়ার ভুমি দোঁ-আশ ও বেলেদো- আশ এবং এটেল দো- আশ । ভরাট জালিয়ার হাওর ও ছোটবড় বিলগুলো বর্ষার জলে একাকার হয়ে পড়ে। শুষ্ক মৌসুমে নদী, বিল ও জালিয়ার হাওরের মাটি ফেটে চৌচির হয়ে পড়ে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস